১৯৫৮ ফিফা বিশ্বকাপ
Världsmästerskapet i Fotboll Sverige 1958 | |
---|---|
১৯৫৮ সালের ফিফা বিশ্বকাপের আনুষ্ঠানিক লোগো | |
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | সুইডেন |
তারিখ | ৮ – ২৯ জুন |
দল | ১৬ (৩টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ১২ (১২টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | |
রানার-আপ | |
তৃতীয় স্থান | |
চতুর্থ স্থান | |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৩৫ |
গোল সংখ্যা | ১২৬ (ম্যাচ প্রতি ৩.৬টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৯,১৯,৫৮০ (ম্যাচ প্রতি ২৬,২৭৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | |
১৯৫৮ ফিফা বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 1958 FIFA World Cup) সুইডেনে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবলের ৬ষ্ঠ আসর যা ১৯৫৮ সালের ৮ থেকে ২৯ জুন তারিখ পর্যন্ত প্রতিযোগিতা আকারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক সুইডেনকে ৫-২ গোলের ব্যবধানে পরাভূত করে ব্রাজিল প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ বিজয়ী হয়।
স্মর্তব্য যে, এ জয়ের ফলে অদ্যাবধি দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের কোন দল ইউরোপ থেকে বিশ্বকাপ জয় করে; কিন্তু ইউরোপের কোন দল দক্ষিণ আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপ জয় করতে পারেনি। এরপরও ব্রাজিল ফুটবল দলটি আরও চারবার - ১৯৬২, ১৯৭০, ১৯৯৪ এবং ২০০২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
স্বাগতিক দেশ নির্ধারণ[সম্পাদনা]
আর্জেন্টিনা, চিলি, মেক্সিকো এবং সুইডেন প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে আগ্রহ প্রকাশ করে।[১] সুয়েডীয় প্রতিনিধি দল অন্যান্য দেশসমূহের সাথে আলোচনা করে ১৯৫০ সালের ফিফা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতাকালীন অনুষ্ঠিত ফিফা কংগ্রেসে তাদের দেশে এ প্রতিযোগিতা আয়োজনের কথা ব্যক্ত করে।[১] ২৩ জুন, ১৯৫০ সালে অন্য কোন দলের তরফে বাঁধা না পাওয়ায় ফিফা কর্তৃপক্ষ সুইডেনকে প্রতিযোগিতা আয়োজনের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।[২]
অংশগ্রহণকারী দেশসমূহ[সম্পাদনা]
স্বাগতিক সুইডেন এবং পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন পশ্চিম জার্মানি বিশ্বকাপের মূল খেলায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বাকী ১৪ দল নির্ধারণে - ইউরোপ থেকে ৯টি, দক্ষিণ আমেরিকা থেকে ৩টি, উত্তর/মধ্য আমেরিকা থেকে ১টি এবং এশিয়া/আফ্রিকা থেকে ১টি করে বরাদ্দ রাখা হয়।
প্রথমবারের মতো সোভিয়েত ইউনিয়ন অংশগ্রহণ করে। যুক্তরাজ্যের ৪টি দেশ - ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড অংশ নেয়। ইউরোপীয় অঞ্চলের গ্রুপ খেলায় ওয়েলস চেকোস্লোভাকিয়ার পরের স্থান দখল করে। ফলে প্লে-অফ ম্যাচে তাদেরকে ইসরায়েলের মুখোমুখি হতে হয়। অন্যদিকে তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং সুদান তাদের গ্রুপে ইসরায়েলের বিপক্ষে খেলতে অস্বীকৃতি জানায়। ফলে ইসরায়েল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়। কিন্তু ফিফার নিয়মে তাদেরকে কমপক্ষে একটি খেলায় অংশ নিতে হয় যা পূর্বেকার বেশ কয়েকটি বিশ্বকাপ ফুটবলে এ ধরনের সমস্যা দেখা গিয়েছিল। ওয়েলস প্লে-অফ ম্যাচে ইসরায়েলকে হারিয়ে মূল পর্বে উত্তরণ ঘটায়।
৮ ফেব্রুয়ারি সোলেনায় লেনার্ট হেল্যান্ড এবং সেন জেরিং যোগ্যতা অর্জনকারী দলগুলোকে নিয়ে ৪ গ্রুপে বিভক্ত করে দলগুলোর অবস্থান তুলে ধরেন। এতে কোন বাছাই ছিল না। প্রত্যেক গ্রুপেই একটি করে - পশ্চিম ইউরোপ, পূর্ব ইউরোপ, ব্রিটিশ দল এবং আমেরিকা মহাদেশের দল অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩]
পশ্চিম ইউরোপ বিভাগ | পূর্ব ইউরোপ বিভাগ | ব্রিটিশ বিভাগ | আমেরিকা বিভাগ |
---|---|---|---|
ভৌগোলিকভিত্তিতে বিভাগ করায় কর্তৃপক্ষকে সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়। বিশেষ করে অস্ট্রিয়ার পক্ষ থেকে এ দাবী উত্থাপন করা হয়। দলটিকে অন্যান্য তিনটি বিভাগের শক্তিশালী দলের বিপক্ষে অংশ নিতে হয়।[৪]
মাঠ[সম্পাদনা]
সফলভাবে প্রতিযোগিতা আয়োজনের লক্ষ্যে স্বাগতিক দেশের ১২টি শহর নির্ধারিত হয়। ফিফার গঠনতন্ত্রে প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্যে কমপক্ষে ২০,০০০ আসনবিশিষ্ট ৬টি স্টেডিয়ামের প্রয়োজন।[৫] যদি ডেনমার্ক দল খেলায় যোগ্যতা অর্জন করতে পারতো, তাহলে আয়োজকরা ডেনমার্কের গ্রুপ পর্যায়ের খেলাগুলো কোপেনহেগেনের ইডরায়েতস্পার্কেন এলাকায় আয়োজনের চিন্তাধারা করেছিলেন।[৫] কিন্তু দলটি বাছাই-পর্বেই বাদ পড়ে যায়।[৫] উল্লেভি এবং মালমো স্ট্যাডিওন পুণঃনির্মাণে অর্থসঙ্কট পড়ায় আয়োজকরা কোপেনহেগেন এবং অসলোতে স্থানান্তরের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন।[৬]
শহর | স্টেডিয়াম | ধারণক্ষমতা[v ১] | নির্মাণকাল | উল্লেখযোগ্য বিষয় |
---|---|---|---|---|
সোলনা (স্টকহোম) | রসান্দা স্টেডিয়াম | ৫২,৪০০ | ১৯৩৭ | বিশ্বকাপের জন্যে ৩৮,০০০ থেকে বৃদ্ধি করা হয়।[৭] আয়োজক কমিটির সভাপতি হোলগার বারগেরাস তদ্বজন্যে নিজ বাড়ি বন্ধক রেখেছিলেন।[৭] |
গোটেনবার্গ | আলেভি | ৫৩,৫০০ | ১৯৫৮ | বিশ্বকাপের জন্যে নির্মাণ করা হয়।[৮] |
মালমো | মালমো স্ট্যাডিওন | ৩০,০০০ | ১৯৫৮ | বিশ্বকাপের জন্যে নির্মাণ করা হয়।[৯] |
এসকিলস্তুনা | তুনাভেলেন | ২০,০০০ | ১৯২৪ | |
নোরকোপিং | ইদ্রোতস্পার্কেন | ২০,০০০ | ১৯০৪ | সোশ্যাল ডেমোক্রাটিক]] স্থানীয় সরকার অর্থ প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়। পরবর্তীতে আয়োজকদের লিঙ্কোপিংয়ে খেলা সরিয়ে নেয়ার ঘোষণায় অর্থ ছাড় দেয়।[১০] |
স্যান্ডভিকেন | জার্নভ্যালেন | ২০,০০০ | ১৯৩৮ | |
উদ্দেভাল্লা | রিমনার্সভ্যালেন | ১৭,৭৭৮ | ১৯২১ | ব্রাজিল বনাম অস্ট্রিয়ার মধ্যকার খেলায় প্রায় ২১,০০০ দর্শক সমাগম ঘটেছিল। এছাড়াও সংযুক্ত পাহাড় থেকেও অনেকে খেলা দেখে।[৭] |
হেলসিংবার্গ | অলিম্পিয়া | ১৬,০০০ | ১৮৯৮ | |
বোরাজ | রায়াভ্যালেন | ১৫,০০০ | ১৯৪১ | |
হাল্মস্টাড | অরজান্স ভ্যাল | ১৫,০০০ | ১৯২২ | |
ওরিব্রো | আইরাভ্যালেন | ১৩,০০০ | ১৯২৩ | |
ভাসতেরাস | এরোজভ্যালেন | ১০,০০০ | ১৯৩২ |
- ↑ কিছু খেলায় মাঠের প্রকৃত ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত আসন ছিল।
ফলাফল[সম্পাদনা]
গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]
গ্রুপ-১[সম্পাদনা]
দলের নাম | খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | স্বপক্ষে | বিপক্ষে | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৩ | ১ | ২ | ০ | ৭ | ৫ | ১.৪০ | ৪ | |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | ০.৮০ | ৩ | |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৮ | ৪ | ২.০০ | ৩ | |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৫ | ১০ | ০.৫০ | ২ |
- উত্তর আয়ারল্যান্ড প্লে-অফ ম্যাচে চেকোস্লোভাকিয়ার বিপক্ষে জয়লাভ করে
পশ্চিম জার্মানি | ৩ – ১ | |
---|---|---|
রন সিলার |
প্রতিবেদন | কোরবাত্তা |
আর্জেন্টিনা পোশাক পরিবর্তন করতে ভুলে যায় এবং স্বাগতিক দেশের আইএফকে মালমো দলের হলুদ পোশাক পরিধান করে খেলতে নামে।[১১]
উত্তর আয়ারল্যান্ড | ১ – ০ | |
---|---|---|
কাশ |
প্রতিবেদন |
আর্জেন্টিনা | ৩ – ১ | |
---|---|---|
কোরবাত্তা মেনেন্দেজ এভিও |
প্রতিবেদন | ম্যাকপারল্যান্ড |
পশ্চিম জার্মানি | ২ – ২ | |
---|---|---|
শাফার রন |
প্রতিবেদন | দোরাক Zikán |
পশ্চিম জার্মানি | ২ – ২ | |
---|---|---|
রন সিলার |
প্রতিবেদন | McParland |
চেকোস্লোভাকিয়া | ৬ – ১ | |
---|---|---|
দোরাক জিকন ফিউরিস Hovorka |
প্রতিবেদন | কোরবাত্তা |
প্লে-অফ[সম্পাদনা]
উত্তর আয়ারল্যান্ড | ২ – ১ (অ.স.প.) | |
---|---|---|
ম্যাকপারল্যান্ড |
প্রতিবেদন | জিকন |
গ্রুপ-২[সম্পাদনা]
দলের নাম | খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | স্বপক্ষে | বিপক্ষে | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৩ | ২ | ০ | ১ | ১১ | ৭ | ১.৫৭ | ৪ | |
৩ | ১ | ২ | ০ | ৭ | ৬ | ১.১৭ | ৪ | |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৯ | ১২ | ০.৭৫ | ৩ | |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | ০.৬৭ | ১ |
- গোল পার্থক্যে ফ্রান্স যুগোস্লাভিয়াকে পিছনে ফেলে শীর্ষস্থান দখল করে।
ফ্রান্স | ৭ – ৩ | |
---|---|---|
ফন্তেইন পিয়ানটোনি উইজনিস্কি কোপা জ্যঁ ভিনসেন্ট |
প্রতিবেদন | আমারিলা রোমিরো |
যুগোস্লাভিয়া | ১ – ১ | |
---|---|---|
পেতাকোভিচ |
প্রতিবেদন | জিমি মারে |
যুগোস্লাভিয়া | ৩ – ২ | |
---|---|---|
পেতাকোভিচ ভ্যাসেলিনোভিচ |
প্রতিবেদন | ফন্তেইন |
প্যারাগুয়ে | ৩ – ২ | |
---|---|---|
একুইরো রি পারোদি |
প্রতিবেদন | মুদাই ববি কলিন্স |
প্যারাগুয়ে | ৩ – ৩ | |
---|---|---|
পারোদি আকুইরো রোমিরো |
প্রতিবেদন | ওগনানোভিচ ভেসেলিনোভিচ রাকভ |
গ্রুপ-৩[সম্পাদনা]
দলের নাম | খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | স্বপক্ষে | বিপক্ষে | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৩ | ২ | ১ | ০ | ৫ | ১ | ৫.০০ | ৫ | |
৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ | ১.০০ | ৩ | |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ৩ | ২.০০ | ৩ | |
৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৮ | ০.১৩ | ১ |
- ওয়েলস প্লে-অফ ম্যাচে হাঙ্গেরীর বিরুদ্ধে জয়লাভ করে পরবর্তী পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
হাঙ্গেরি | ১ – ১ | |
---|---|---|
বজসিক |
প্রতিবেদন | জে. চার্লস |
প্লে-অফ[সম্পাদনা]
গ্রুপ-৪[সম্পাদনা]
দলের নাম | খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | স্বপক্ষে | বিপক্ষে | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৩ | ২ | ১ | ০ | ৫ | ০ | ∞ | ৫ | |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ১.০০ | ৩ | |
৩ | ০ | ৩ | ০ | ৪ | ৪ | ১.০০ | ৩ | |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৭ | ০.২৯ | ১ |
- ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্লে-অফ ম্যাচে জয়ী হয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন পরবর্তী পর্বে উঠে।
ব্রাজিল | ৩ – ০ | |
---|---|---|
মাজোলা নিল্টন সান্তোস |
প্রতিবেদন |
সোভিয়েত ইউনিয়ন | ২ – ২ | |
---|---|---|
সিমোনিয়ান এ. ইভানভ |
প্রতিবেদন | কেভান ফিনে |
বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম গোলবিহীন ড্র হয়।[১৩]
সোভিয়েত ইউনিয়ন | ২ – ০ | |
---|---|---|
ইলিন ভি. ইভানভ |
প্রতিবেদন |
ব্রাজিল | ২ – ০ | |
---|---|---|
ভাভা |
প্রতিবেদন |
প্লে-অফ[সম্পাদনা]
সোভিয়েত ইউনিয়ন | ১ – ০ | |
---|---|---|
ইলিয়ান |
প্রতিবেদন |
নক আউট পর্ব[সম্পাদনা]
কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||
১৯ জুন – মালমো | ||||||||||
|
১ | |||||||||
২৪ জুন - গোটেনবার্গ | ||||||||||
|
০ | |||||||||
|
১ | |||||||||
১৯ জুন - সোলনা | ||||||||||
|
৩ | |||||||||
|
২ | |||||||||
২৯ জুন – সোলনা | ||||||||||
|
০ | |||||||||
|
২ | |||||||||
১৯ জুন - নরকপিং | ||||||||||
|
৫ | |||||||||
|
৪ | |||||||||
২৪ জুন – সোলনা | ||||||||||
|
০ | |||||||||
|
২ | তৃতীয় স্থান | ||||||||
১৯ জুন - গোটেনবার্গ | ||||||||||
|
৫ | |||||||||
|
১ | |
৩ | |||||||
|
০ | |
৬ | |||||||
২৮ জুন - গোটেনবার্গ | ||||||||||
কোয়ার্টার-ফাইনাল[সম্পাদনা]
ফ্রান্স | ৪ – ০ | |
---|---|---|
উইজনিস্কি ফন্তেইন পিয়ানটোনি |
প্রতিবেদন |
সুইডেন | ২ – ০ | |
---|---|---|
হ্যামরিন সিমনসন |
প্রতিবেদন |
পশ্চিম জার্মানি | ১ – ০ | |
---|---|---|
রন |
প্রতিবেদন |
সেমি-ফাইনাল[সম্পাদনা]
পশ্চিম জার্মানি | ১ – ৩ | |
---|---|---|
শাফার |
প্রতিবেদন | স্কোগ্লান্ড গ্রেন হ্যামরিন |
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী[সম্পাদনা]
পশ্চিম জার্মানি | ৩ – ৬ | |
---|---|---|
সাইস্লারজিক রন শাফার |
প্রতিবেদন | জ্য ফন্তেইন কোপা ডোইস |
ফাইনাল[সম্পাদনা]
শীর্ষ গোলদাতা[সম্পাদনা]
- ১৩
জ্য ফন্তেইন
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ Norlin, pp.24–25
- ↑ "FIFA World Cup: host announcement decision" (পিডিএফ)। FIFA। ১২ মার্চ ২০০৯। ৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ "History of the World Cup Final Draw" (পিডিএফ)। ১৪ জুন ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১২।
- ↑ Norlin, p.8
- ↑ ক খ গ Norlin, p.23
- ↑ Norlin, p.32
- ↑ ক খ গ Norlin, p.27
- ↑ Norlin, pp.30–31
- ↑ Norlin, p.30
- ↑ Norlin, p.28
- ↑ Norlin, p.57
- ↑ FIFA anachronistically indicates the referee as a representative from 'GER' and not 'FRG' as it should have been at the time.
- ↑ Norlin, p.88
- ↑ "1958 FIFA World Cup Sweden ™"। FIFA.com। ২ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১২।